Not known Factual Statements About রাফাহ

শেষ মুহূর্তের প্রচারে ডোনাল্ড ট্রাম্প ও কমালা হ্যারিস৫ নভেম্বর ২০২৪

পেনসিল্ভ্যানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, হোয়ার্টন স্কুল

বাবা ফ্রেড ট্রাম্পকে নিজের ‘অনুপ্রেরণা’ বলে বর্ণনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট। ১৯৯৯ সালে তাকে হারান ডোনাল্ড ট্রাম্প।

এর মধ্যে মি. বাইডেন এবং মিজ হ্যারিসকে বেশ বিমর্ষ দেখাচ্ছিলো।

ট্রাম্প ব্র্যান্ডের আওতায় কনডমিনিয়াম (একাধিক ব্যক্তিগত মালিকানাধীন ফ্ল্যাটের ইউনিট নিয়ে তৈরি বড় আবাসন), গল্ফ কোর্স, ক্যাসিনো আর হোটেল রয়েছে। তার ব্যবসা আটলান্টিক সিটি, শিকাগো, লাস ভেগাস থেকে শুরু করে ভারত, ফিলিপাইনস্ ও তুরস্কেও ছড়িয়ে পড়ে।

ট্রাম্পকে লক্ষ করে গুলি চালান। পরে স্নাইপারের গুলিতে ওই হামলাকারীর মৃত্যু হয় তবে তার আগে টমাস ম্যাথিউ ক্রুকসের ছোড়া একটা গুলিতে মি. ট্রাম্পের ডান কানে আঘাত লাগে।

২০১৫ সালের জুনের আগ পর্যন্ত ডোনাল্ড ট্রাম্প আনুষ্ঠানিকভাবে হোয়াইট হাউসের লড়াইয়ে শামিল হওয়ার ঘোষণা করেননি। সেই সময় ‘আমেরিকান ড্রিম’কে মৃত বলে ঘোষণা করেছিলেন বটে কিন্তু প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন ‘আমেরিকান ড্রিমকে আরও বৃহত্তর এবং ভালোভাবে ফিরিয়ে আনার’।

.. তিনি একজন প্রকৃত রাজকুমারী- একজন স্বপ্ন বালিকা (ড্রিম ল্যাডি)"[৩৩৫]

কিন্তু পোপ ফ্রান্সিস দাবি করেছেন যে, অভিবাসন নিয়ে ট্রাম্পের মতাদর্শ খ্রীষ্টীয় শিক্ষার পরিপন্থী:[৩৪৯] "একজন ব্যক্তি যে সম্পর্কের সেতু নির্মাণের পরিবর্তে শুধু বিভেদের দেওয়াল নির্মাণের কথা চিন্তা করে, সে কখনও সত্যিকারের খ্রীষ্টান হতে পারে না। এটি গসপেল পরিপন্থী"। তাকে নিয়ে পোপ ফ্রান্সিসের check here সমালোচনাকে ট্রাম্প "মর্যাদাহানিকর" হিসেবে উল্লেখ করে আরো বলেছেন যে, মেক্সিকান সরকার তাদের রাজনৈতিক ফায়দা লুটতে পোপকে ব্যবহার করছেন।[৩৫০] ট্রাম্প আরো বলেন, "কারণ তারা (মেক্সিকান সরকার) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে শেষ করে দেওয়ার পন্থা অবিরত রাখতে চায়"।[৩৫১] ট্রাম্প আরো বলেন যে, যদি কখনও আইসিস ভ্যাটিকান আক্রমণ করে তবে পোপ এই বলে তার অনুতাপ প্রকাশ করবেন যে যদি ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট হওয়ার জন্য প্রার্থনা করতাম, তবে এই ধরনের ঘটনা কখনও হতো না।[৩৫১]

ছবির ক্যাপশান, দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্টের শপথ নেওয়ার পর ভাষণ দিচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

ভাষণে যুক্তরাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব পুনরুদ্ধারের অঙ্গীকার করেন ট্রাম্প।

সভাপতি: ট্রাম্প প্লাজা অ্যাসোসিয়েটস্‌, এলএলসি

বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার বৃদ্ধির বিশ্বব্যাংকের আশঙ্কাকে কীভাবে দেখছেন অর্থনীতিবিদেরা

অবশ্য, যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হওয়ার দৌড়ে ট্রাম্পকে ভালোই টক্কর দিচ্ছিলেন ডেমোক্র্যাট প্রার্থী কমলা। বড় স্টেটগুলোতে জিতে হোয়াইট হাউস পুনরুদ্ধারের get more info দৌড়ে থাকা সাবেক প্রেসিডেন্টের ঘাড়ে নিশ্বাস ফেলছিলেন ডেমোক্র্যাটদের নারী কাণ্ডারি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সুইং স্টেটের ফলাফলই কমলাকে ছিটকে দিলো দৌড় থেকে। নর্থ ক্যারোলিনা, জর্জিয়া ও পেনসিলভানিয়া জয়ের পর মিশিগান এবং উইসকনসিনেরও ইলেকটোরাল ভোট ঝুলিতে পুরে জয় নিশ্চিত করলেন ট্রাম্প।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *